জটিল পরীক্ষা সম্পূর্ণ। আরও বিধ্বংসী হল ব্রহ্মস
নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের সেনাবাহিনীর হাতে ব্রহ্মস আসার পর সেনাবাহিনীর ক্ষমতা যে বিরাট বৃদ্ধি পেয়েছে তা বলাই বাহুল্য। তবে ব্রহ্মস আসার পর ইতিমধ্যে এই মিসাইলটিকে বিধ্বংসী এবং ভয়ংকর করে তোলার জন্য একাধিক প্রচেষ্টা করা হচ্ছে।
ব্রাহ্মোস মিসাইলের একটি অত্যন্ত জটিল পরীক্ষা সম্পূর্ণ করা হল। ব্রাহ্মোস লঞ্চের পর মিড ফেজে মোট তিনবার এটি ম্যনুয়েভার করে অর্থাৎ একাধিক বাধাকে পাশ কাটিয়ে যায়। সোজা কথায় এই টেস্টে ম্যনুয়েভার করা হয় মূলত যখন স্যাম আসবে তখন তাকে পাশ কাটানোর জন্য। এতদিন ব্রাহ্মোস ১বার এই ম্যনুয়েভার প্রদর্শন করে। এবার তা বেড়ে হল তিনবার।
ল্যন্ড এ্যটাক ভেরিয়েন্টে ব্রাহ্মোস রেডার ইমেজিং সিকার বহন করে। এখানে রেডার ইমেজিং স্যটেলাইট সরাসরি প্রসেসরে রেডার ইমেজকে প্রেরণ করে। যা ব্রাহ্মোসের প্রসেসর প্রি-ফ্লাইট ডাটাতে থাকা টার্গেটের ইমেজের সাথে মিলিয়ে দেখে। ইমেজ মিললেই সেখানে গিয়ে হিট করবে।
এ্যন্টি শিপ ভ্যরিয়েন্ট রেডার ওয়েভ সিকার ব্যবহার করে। কারন ল্যন্ডে গাছপালা ও বড় বড় বিল্ডিং থাকে। রেডার ওয়েভ ল্যন্ডে ব্যবহার করলে একাধিক জায়গা থেকে রেডিও ওয়েভ প্রতিফলিত হবে। কিন্তু সমূদ্রে এমন অসুবিধা নেই সেক্ষেত্রে শুধু টার্গেট শিপ থেকেই প্রতিফলিত হবে। কারন সমূদ্রে গাছ ও বিল্ডিং ও অন্যান্য রিফ্ল্যক্টর নেই। তাই সেখানে রেডিও ওয়েভ এ্যন্টি শিপ ভ্যেরিয়েন্টে কার্যকর হবে। এককথায় ব্রহ্মস এর এই মতুন ভার্শনটি যে চীনকে যেকোনো সময় বিপদে ফেলতে পারে বলে মত সামতিক বিশেষজ্ঞদের।