ডিফেন্স

সর্ব প্রথমেই বলতে হয় যে,এখনই নিশ্চিত ভাবে বলা সম্ভব নয়, কারণ যে চীন এক ঘরে হয়ে গিয়েছে, কারন পৃথিবীর অধিকাংশ

মিয়ানমারে চীনের স্বার্থের কথা বিবেচনা করলে প্রথমেই বলতে হয় আঞ্চলিক ভূ-রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কথা যার দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও চীন। দুই

বর্তমানে সব চেয়ে আলোচিত এবং উত্তেজিত একটি বিষয় ভারত এবং চিন। প্রথমেই একটা কথা জেনে রাখা অত্যন্ত জরুরী, ভারতবর্ষ কিন্তু

আগামী বৈশ্বিক শক্তি, প্রাচীন সংস্কৃতি এবং আধুনিক শক্তির কেন্দ্র চীন।এখানে আধুনিকতা ও ঐতিহ্যের চমৎকার মেলবন্ধন নজরে পড়ে।এখানে সমসাময়িক বিলাসিতা এবং

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যেকার বিরোধ দিন দিন বেড়েই চলছে। একে অপরকে যেভাবে পারছে টেক্কা দেওয়ার চেষ্টা করছে। চীনকে ঠেকাতে

কিছুদিন আগেও চীনের অর্থনৈতিক উত্থানকে কোনো উদ্বেগের বিষয় হিসেবে দেখা হতো না। মনে করা হতো যে তাদের বিকাশমান অর্থনীতি ক্রমশই

ইতিহাসের পাতা উল্টালেই দেখা মেলে নানা রকম যুদ্ধের।  ভারতীয় ইতিহাসেও দেখা গেছে যুদ্ধের নানা চিত্র।  আর এই যুদ্ধে জেতার জন্য

পরাধীনতার হাত থেকে স্বাধীন হওয়া মুখের কথা নয়। স্বাধীনতা পেতে গেলে যেমন লড়াই করতে আর সেরকমই অত্যাচার সহ্য করতে হয়।

রাজেশ রায়:– যুদ্ধের সময় যদি শত্রু বিপক্ষের অবস্থান সম্পর্কেই না জানে তাহলে সবচেয়ে বেশী সুবিধা হবে বিপক্ষেরই। বিপক্ষ স্ট্রাটেজিক অবস্থানে

রাজেশ রায়:– বঙ্গোপসাগর, ভারত মহাসাগর ও আরব সাগরপথে মত বিশাল সমুদ্র সীমা পাহাড়া দেওয়ার জন্য দরকার শক্তিশালী নৌবাহিনী। তবে শুধু