জার্মানির সাবমেরিন গুলি এখনও অক্ষত, রাশিয়ার তৈরি সাবমেরিন গুলিকে অবসর করা হচ্ছে। রাশিয়ার তৈরি জিনিস এতো কেন খারাপ মানের?
নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের হাতে প্রচুর পরিমানে সাবমেরিন আসতে চলেছে ২০৩০ এর মধ্যে। দেশীয় প্রযুক্তির তৈরি এই সাবমেরিন গুলি পরমানু চালিত সাবমেরিন যা ভারতবর্ষেই তৈরি হতে চলেছে। তবে ভারতবর্ষে তৈরি হলেও এগুলি ফ্রান্সের মতো দেশের সাথে মিলিত হয়েই তৈরি করা হতে চলেছে।
পশ্চিমই প্রযুক্তির উপর ভরসা বিরাটভাবে বাড়ছে ভারতবর্ষের, কারন ভারতবর্ষের হাতে থাকা যুদ্ধবিমান থেকে শুরু করে সাবমেরিন গুলি এখন পশ্চিমের দেশ গুলির সাথে মিলিত হয়েই তৈরি করার কথা চিন্তা করা হচ্ছে। কারন রাশিয়ার তৈরি জিনিসের দাম কম হলেও রক্ষণাবেক্ষণের খরচ প্রচুর হয় পাশাপাশি বহুদিন টেকার ব্যাপারেও প্রশ্ন থেকেই যায়।
জার্মানির তৈরি শিশুমার ক্লাসের সাবমেরিন হাতে আসে ১৯৮৬ সালে আর ঠিক একই সময় রাশিয়ার তৈরি ৪ টি সিন্ধুঘোষ ক্লাস সাবমেরিন আসে ভারতবর্ষের নৌবাহিনীর হাতে। জার্মানির তৈরি সাবমেরিন গুলি কবে অবসর করা হবে তার কোন খবর এখনও পর্যন্ত নেই তবে রাশিয়ার তৈরি সিন্ধুঘোষ ক্লাস সাবমেরিন গুলি ইতিমধ্যে একটি মায়ানমারকে উপহার দেওয়া হয়েছে আরেকটি অ্যাকসিডেন্ট হয়ে অকেজো হয়ে পরে আছে, কিছু মাসের মধ্যে আরও একটি অবসর করা হবে যার নাম সিন্ধুধ্বজ।
বলা বাহুল্য জার্মানির তৈরি শিশুমার (দুটি সাবমেরিন) হার্পুন এ্যন্টিশিপ মিসাইল দ্বারা আর্ম করা হয়েছে।