লাইফস্টাইল

লর্ড অফ দা ড্রিঙ্কসে পহেলা বৈশাখে স্পেশাল মেনু

চৈত্র মাসের শেষেই, নতুন বছরের আগমনীর পর্ব শুরু হয়ে যায়। বাঙালির অন্যতম এক সেরা উৎসব –

পহেলা বৈশাখ। ইংরেজি ক্যালেন্ডারের এপ্রিল মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে সাধারণত পালন করা হয়। বাঙালির কাছে ১২ মাসে ১৩ পার্বণ আর নববর্ষের মতন বিশেষ দিনে ভুরিভোযে কোনো কম্প্রোমাইজ তারা করেন নাহ!! লর্ড অফ দা ড্রিঙ্কস – কলকাতা,  বাঙালির এই উৎসব কে আরো খুশির কারণ বানিয়ে দেবে অসাধারণ ও মুখরোচক খাবারের সাথে।

ভারতবর্ষের এক বৈশিষ্ট্য চেন অফ রেস্তোরাঁর মধ্যে লর্ড অফ দা ড্রিঙ্কস তার ১১ নং রেস্তোরাঁ তিলোত্তমা শহরে অবস্থিত করেছে দক্ষিণ কলকাতার এক পাঁচ তারা শপিং সেন্টারে। ৪০ ফিট উঁচু ডবল হাইট এর বার যেখানে বারটেন্ডার আর পাবলিক দুজনের জন্যেই ভেবে করা হয়েছে।

‘বাঙালি ফুড ফেস্ট’ নামক এক নতুন মেনুকে স্বীকৃতি দিয়েছে লর্ড অফ দা ড্রিঙ্কস এই নববর্ষে। নানা ধরনের এর ফিউশন খাবার এর সাথে ককটেলের জন্যে লর্ড অফ দা ড্রিঙ্কস চিরকাল ই বিখ্যাত।

ভেটকি মাছের পাতুরি থেকে কষা মাংস, সব টাই থাকছে এই বছরের মেনুতে। রকমারি মাছের সম্ভারের মধ্যে থাকছে, কাসুন্দি ম্যারিনেটেড ফ্রাইড ফিশ, কুচ চিংড়ি চীজ চূর্মুর, মোচার ক্রকেট, গন্ধরাজ মালাই ফিশ টিক্কা, তন্দুরি বেবি ভেটকি, চিলি করিয়ান্ডার টসড  ফ্রাইড ক্যালামারি।

আমিষ আহারে থাকছে, গরম ভাতের সঙ্গে চিংড়ি মাছের মালাইকারি, গরম ভাতের সঙ্গে ভেটকি মাছের পাতুরি, সরষে ইলিশ ও সবার পছন্দের বাসন্তী পোলাও এর সাথে কষা মাংস

শেষ পাতে থাকবে, রসমালাই প্যানা কোটা।

নববর্ষের মতন শুভ দিনে সবাই নিজের কাছের মানুষের সঙ্গে সময় কাটাতে বেশি ভালোবাসে আর লর্ড অফ দা ড্রিঙ্কস এই আশা রেখে প্রত্যেক মানুষের কাছে খুশি পৌঁছে দিতে পারবে বলে মনে করছে।

কর্তৃপক্ষের বক্তব্য, “এরকম আচার অনুষ্ঠানে স্পেশাল কিছু আয়োজন করতে পেরে আমরা খুব e আপ্লুত। আশা করছি মানুষের কাছে এই ছোট্ট প্রচেষ্টাটা মনের মতন হয়ে উঠবে” বললেন বললেন ভানিতা বাজোরিয়া, ডিরেক্টর, লর্ড অফ দা ড্রিঙ্কস, কোলকাতা।

‘এই আমি রেনু’ চলচ্চিত্র সিনেমার প্রমশানে উপস্থিত ছিলেন সোহিনী সরকার, অলিভিয়া সরকার এবং গৌরব চক্রবর্তীর মতন তারকারা। পহেলা বৈশাখের ভুরিভোজে নিজেদেরকে মাতিয়ে রাখলেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *