কি এমন অস্ত্রের কারনে পৃথিবীর যেকোনো যুদ্ধবিমানকে ধ্বংস করার ক্ষমতা রাখে ভারতের প্রধান যুদ্ধবিমান?
ভারতের হাতে একের পর এক অত্যাধুনিক অস্ত্র আসছে। জল থেকে শুরু করে বায়ু সেনার হাতে এই অস্ত্র আসার ফলে বেশ খমতাশালি হয়ে উঠছে ভারতের একাধিক বায়ু সেনা। তবে শুধু সেনাবাহিনী নয়, পাল্লা দিয়ে ডিফেন্সের জিনিস ও অত্যাধিক মানের তৈরি হচ্ছে দেশেই। বিদেশ থেকে আসতে আসতে কম ক্রয় করছে ভারত।
ভারত মহাসাগরে চীন এবং পাকিস্তানের ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করতে ভারতীয় বায়ুসেনা অভেদ্য হাতিয়ারের মোতায়েন সংখ্যা বাড়াচ্ছে।
ভারত মহাসাগরে চীনের দাদাগিরি কমানোর জন্য তামিলনাড়ুর থঞ্জাবুরে ব্রহ্মস (BrahMos) মিসাইল যুক্ত শুখোই সু ৩০ এম কে আই লড়াকু বিমান (SU-30 MKI) এর প্রথম স্কোয়াড্রানকে মোতায়েন করা।
শুখোই বিমানের স্কোয়ার্ডানকে টাইগার শার্ক’স নাম দেওয়া হয়েছে। এটি শুখোই বিমানের ১২ তম স্কোয়ার্ডান। এছাড়াও ১১ টি স্কোয়ার্ডান চীন আর পাকিস্তান সীমান্তের উপর নজর রাখার জন্য মোতায়েন করা হয়েছিল।
ব্রহ্মস যুক্ত এই লড়াকু বিমান ভারতীয় সীমার রক্ষা করার সাথে সাথে চীন-পাকিস্তানের যেকোন আক্রমণকে প্রতিহত করার ক্ষমতা রাখে। পাশাপাশি ব্রহ্মস যেকোন প্রকারের এয়ারক্রাফট ক্যারিয়ারকেও সেকেন্ডের মধ্যে ধ্বংস করে দিতে পারবে এই মিসাইলের জেরেই। এই মিসাইলের গতি এতই বেশি যে, শত্রুরা জবাব দেওয়ার আগে তাদের নিশ্চিহ্ন করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।