ডিফেন্স

রাশিয়া নাকি আমেরিকা? পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমানের টেক্কায় এগিয়ে কে?

নিউজ ডেস্কঃ রাশিয়া এবং আমেরিকা একে অপরকে কেউ যে ছেড়ে কথা বল্বেনা যুদ্ধ বাঁধলে কমবেশি সকলেরই জানা। আমেরিকা চতুর্থ প্রজন্মের কোন যুদ্ধাস্ত্র তৈরি করলে রাশিয়া কিছু সময়ের মধ্যেই আবার চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে এসে হাজির হয়। বিশেষ করে দুই দেশের হাতেই পৃথিবীর ৯০ শতাংশ যুদ্ধাস্ত্র রয়েছে। অর্থাৎ এই দুই দেশের যুদ্ধ বাঁধলে সারা পৃথিবী ধ্বংস হতে পারে বলে মোট একাধিক সামরিক বিশেষজ্ঞদের। দুই দেশই একে অপরের জন্য সাবমেরিন থেকে শুরু করে বিধ্বংসী যুদ্ধবিমান তৈরি করে রেখেছে

আমেরিকা এবং রাশিয়া দুই দেশের হাতেই বিধ্বংসী পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান রয়েছে। কেউ কারও থেকে পিছিয়ে নেই বর্তমানে, যদিও রাশিয়া তাদের বায়ুসেনার হাতে পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তুলে দিয়েছে ২০২০ সালে। আমেরিকার হাতে পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান এসেছে ২০০৫ সালে। তবে বর্তমানে দুই দেশের হাতেই পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান রয়েছে। তবে এই দুই দেশের সাথে পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমানের মধ্যে সমানে সমানে টক্কর হয় তবে কোন দেশ এগিয়ে থাকবে?

দুই দেশেরই পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান রেডারকে ফাঁকি দিতে সক্ষম। তবে আমেরিকা ২০০৫ সালে তাদের প্রজন্মের যুদ্ধবিমানকে সার্ভিসে নিয়ে এসেছিল আর রাশিয়া ২০২০তে।

রাশিয়ার যুদ্ধবিমানটি সর্বচ্চ ১৭০০০ কেজি নিয়ে উড্ডয়ন করতে সক্ষম অন্যদিকে আমেরিকার এফ ২২ র‍্যাপ্টর ১৮০০০ কেজি ওজন বহনে সক্ষম।

রাশিয়ার সুখই সূ ৫৭ ২১২০ কিমি/ঘণ্টার গতিবেগে ৬৬০০০ ফুট থেকে আক্রমণ করতে পারে। অপরদিকে আমেরিকার পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমানটি ২৪০০কিমি/ঘণ্টার গতিবেগে ৬৫০০০ ফুট উচ্চতা থেকে আক্রমণ শানাতে পারে।

যেই এগিয়ে থাকুক বা পিছিয়ে থাকুক যুদ্ধের ময়দানে কে কেমন পারফরম্যান্স করে সেটাই দেখার। আর সেই দিকে আমেরিকা যথেষ্ট এগিয়ে কারন ইতিমধ্যে তাদের পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমানকে একাধিক যুদ্ধে ব্যবহার করেছে, সেই দিক থেকে রাশিয়ার পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমানকে এখনও কোন যুদ্ধে ব্যবহার করেনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *