“আমি খুব কালারফুল মানুষ। ব্ল্যাকটা সেভাবে পছন্দ করিনা, বাকিসব রং ই পরতে আমার ভালো লাগে” অভিনেত্রী নয়না গাঙ্গুলি
নিউজ ডেস্কঃ বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপূজা। আট থেকে আশি সকলেকেই আনন্দে কাটাতে দেখা যায়। বিশেষ করে সারা বাংলার অর্থাৎ সারা ভারতবর্ষের মানুষ এই পূজা ধূমধাম করে পালন করা হয়। ছোট বড়, উচ্চ নীচ, জাত পাত ধর্ম ভুলে গিয়ে এই বাঙালি মেতে ওঠে এই উৎসবে। ঠিক সেরকমভাবেই অভিনেতা, অভিনেত্রীরা পূজার দিনগুলি ধূমধাম ভাবে কাটান। তবে এই বছরের পূজা বাকি বছর গুলির থেকে আলাদা। তাই তাদেরকে আলাদা করে প্ল্যান করতে হচ্ছে। বলিউডের অন্যতম অভিনেত্রী নয়না গাঙ্গুলি। কিভাবে পূজা কাটাবেন তিনি? সেটাই জানালেন
প্রশ্নঃ পূজার কেনাকাটা কতদূর?
ছোটবেলা থেকে পূজার জামাকাপড় নিয়ে একটা ব্যস্ততা থাকত। তবে এরকমটা এখন আর হয়না, যেমন ষষ্ঠীতে এটা পরব বা সপ্তমিতে এটা পড়ব। এখন সারাবছর কেনাকাটা চলে, পূজার স্পেশাল সেরকম ব্যাপারটা নেই।
প্রশ্নঃ কোন রঙের ড্রেস এবার পরবে বলে ঠিক করেছো?
পুজাতে আলাদা আলদা রং পরতে ভালো লাগে। আমি খুব কালারফুল মানুষ। ব্ল্যাকটা সেভাবে পছন্দ করিনা, বাকিসব রং ই পরতে আমার ভালো লাগে। শপিং হলে কালারফুল হয়।
প্রশ্নঃ পুজোর পাঁচটা দিন কিভাবে সাঁজতে চাও?
আমি খুব সেজে থাকিনা। সেভাবে মেকআপ করতে ভালোবাসিনা। কোথাও বাইরে বেরলে আমি একটু লিপস্টিক পরে থাকি। সেভাবে মেকআপ করিনা। সাঁজতে ভালবাসিনা। আমি সাধারণ ভাবে থাকতে ভালোবাসি।
প্রশ্নঃ পূজায় পেট পূজা কিভাবে করবে?
বাঙালি মানেই খাওয়া দাওয়া আড্ডা। খাওয়া দাওয়াটা বাইরে করতে হয়, কারন বাইরে থাকি। তবে এখন যেহেতু এখন বাড়িতে থাকব তাই বাড়িতেই খাওয়া দাওয়া করব। মায়ের হাতের রান্না, বাইরের রেস্তোরাঁর থেকে মায়ের হাতের রান্নাই ভালো। বাড়িতেই খাবো পূজোর দিনগুলিতে। আর খাওয়ার মেনুর লিস্ট পর্যন্ত তৈরি করে রেখেছি।
প্রশ্নঃ পুজোর স্পেশাল মেনু?
স্পেশাল মেনু বলতেই আমার কাছে নন ভেজ। বাইরে থাকি বলে মাছ খেতে পারিনা। তাই মাছটা বেশি খাওয়ার ইচ্ছে। তবে চিকেন, মটন সবকিছু খাওয়ার ইচ্ছে আছে।
প্রশ্নঃ পূজোর প্রেম?
পুজোর প্রেম বলতে ছোটবেলা প্যান্ডেলে যাওয়া। ফুচকা খাওয়া দাওয়া। এখন আর পুজোর প্রেম বলতে সেভাবে কিছু এখন নেই। তবে পূজার প্রেমটা বেশ ভালো লাগে আমার কাছে। ধন্যবাদ পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।