কাশ্মীরের মেয়েরা এতো সুন্দরী হয় কেন?
নিউজ ডেস্কঃ কাশ্মীর। কথাটা বর্তমানে শুনলেও সবার আগে মাথায় সন্ত্রাসবাদের কথা। কিন্তু একটা কথা ভুলে গেলেও চলবেনা, যে এটি ভারতবর্ষ তথা গোটা পৃথিবীর ভূস্বর্গ। এখানকার একাধিক সৌন্দর্যের জন্য বেশ বিখ্যাত, পাশাপাশি এখানকার মেয়েদের সৌন্দর্যের কথা প্রায়শয় শোনা যায়।
১)জিনঃ সুন্দরতার একটি প্রধান কারন হল ভালো জিনের।তাই কাশ্মীরে একটি প্রথা যে কাশ্মীরের মানুষের সাথেই কাশ্মীরের মানুষের বিয়ে হবে।আর এর জন্যই আজকের কাশ্মীরিরাও তাদের পূর্ব পুরুষদের মতো দেখতে।এছাড়াও এদের ডিএনএতে সাউথ ইন্ডিয়ান উপজাতির বৈশিষ্ট্য অনেক কম পাওয়া গেছে এর জন্য এরা খুবই ফর্সা হয়।
২) ক্লাইমেটঃ সৌন্দর্যের পিছনে আরেকটি অন্যতম কারন হল আবহাওয়া।কাশ্মীরের আবহাওয়া খুবই মনোরম ও জলবায়ু সারা বছর ঠাণ্ডা থাকে যার জন্য এখানকার মেয়েরা ফর্সা, ত্বক দাগহীন এবং খুবই আকর্ষক হয়।যা অন্যান্য সব রাজ্যের তুলনায় এখানকার মেয়ে বেশি সুন্দরী হয়ে থাকে।
৩) কেশরঃ কাশ্মীরে ভালো কেশর পাওয়া যায়।কেশর শুধু ত্বকের গ্লো বাড়ায় না বরং ত্বকের রঙের উন্নতি ঘটায়।বলা যায় যে এখানকার মেয়েরা কেশর ও চন্দন পাওডারকে দুধের সাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিজেদের মুখে মাখেন।যা ত্বকের জন্য খুব ভালো।
৪) আখরোটঃ আখরটে ওমেগা৯ ও ওমেগা৬ আর অনেক প্রকারের ফ্যাটি অ্যাসিড পাওয়া যায় যা যেকোনো ব্যাক্তিকে স্বাস্থ্যবান বানানোর সাথে সাথে সুন্দর হতেও সাহায্য করে।এছাড়াও এখানকার মেয়েরা আখরোটে তেল চুলে ব্যবহার করে যার জন্য এখানকার মেয়েদের চুলও খুব সুন্দর হয়।
৫)বাদামঃ এখানকার মেয়ে নিজেদের সুন্দর করে তোলার জন্য বাদামের ব্যবহার করে থাকে।বাদাম ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
৬)মিল্ক ক্রিমঃ কাশ্মীরিরা খাওয়াদাওয়া ছাড়া তারা তাদের ত্বকের ব্যবহার করে থাকে।কাশ্মিরে ঠাণ্ডা পড়ার জন্যে এখানের ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়।আর এর জন্য কাশ্মীরের মেয়েরা মিল্ক ও ক্রিমকে খাওয়ার পাশাপাশি ত্বকেও লাগায়।যা তাদেরকে সুন্দরী করে তুলতে সাহায্য করে।