নিউজ ডেস্কঃ চীন যে নিজের ফায়দা ছাড়া এক পা বাড়াতেও রাজি নয় তা কমবেশি সকলেরই কাছে জানা। তবে অসুবিধা হচ্ছে তারা অল্প দামে জিনিস বিক্রি করে বলে অনেকেই ফায়দা তুলতে চায় অর্থাৎ কম দামে জিনিস ক্রয় করার পর ভাবে যে বিরাট লাভ করে ফেলেছে। তবে আদৌ যে তা নয় তাও আসতে আসতে স্পষ্ট হচ্ছে। কিন্তু সমস্যা অন্য জায়গায় তাহল চীন যদি কিছু দান করে বা উপহার দেয় সেই জিনিসও নেওয়া যে কতোটা ক্ষতিকর তা সকলের সামনে আসল।
আফ্রিকান ইউনিয়নের প্রধান দপ্তর। এখানে আফ্রিকার সমস্ত দেশ গুলি নিজেদের কার্যকলাপ চালাতে ব্যবহার করে অর্থাৎ করত।
আফ্রিকার ঝাঁ চকচকে বিল্ডিং চীন সম্পূর্ণ $২০০মিলিয়ন খরচ করে তৈরি করে দিয়েছিল। এবং এটা উপহার হিসাবে এটা আফ্রিকানদের দেওয়া হয়েছিল। তবে এটা যে চীন তা সকলেই ভুলে গেছিল। চীন ১ডলার বা ১ ইয়ানও খরচ করে না নিজেদের স্বার্থ ছাড়া।
হটাৎ একদিন এক আইটির এক্সপার্ট লক্ষ করেন যে এই অঞ্চলে রাত ২টো থেকে ৩টের মধ্যে সার্ভার ইউজারদের সংখ্যা বিরাটভাবে বৃদ্ধি পেয়ে যেত। তবে সেইসময় বিল্ডিং এ কেউ থাকত না। বিল্ডিং সম্পূর্ণভাবে ফাঁকাই থাকত। তার সন্দেহ হয় আর সে তার পুরো দলকে ডেকে তদারকি করে স্থানটা বুঝতে পারে। অফিসিয়ালদের জানানোর পর দেখা যায় চীন এই পুরো বিল্ডিং এর বিভিন্ন দেওয়ালের কোনায় এবং আসবাবপত্রে ছোট ছোট স্পাই ক্যমেরা আর মাইক্রোফোন লাগিয়ে রেখেছিল। এগুলো সারা দিন অফিসিয়ালদের গতিবিধি সব রেকর্ড করে আর তারপর রাত ২টো থেকে ৩টের মধ্যে এই ডাটা সানহাইতে পাঠিয়ে দেওয়া হত।
তবে এক্ষেত্রে দোষটা চীনের নয়। দোষটা তাদের যারা চীনকে এই ভরসা করেছিল।