যুদ্ধ বাঁধলে আক্রমণাত্মক যেসকল বিধ্বংসী মিসাইল ব্যবহার করা হতে পারে চীন এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে
নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের হাতে রয়েছে বেশ কিছু আক্রমণাত্মক এবং বিধ্বংসী মিসাইল, যা শত্রুপক্ষের ঘুম কেড়ে নিতে পারে যেকোনো সময়ে। বিশেষ করে দেশীয় প্রযুক্তির মিসাইল গুলি কিছু সময় বিরাট ধ্বংসাত্মক রুপ নিয়েছে। পাশাপাশি ১৯৯৯ তে কার্গিল যুদ্ধের পর ভারত মিসাইলের গুরুত্ব বুঝতে পারে এবং তা তৈরি করার পাশাপাশি আরও বিধ্বংসী করে তোলার চেষ্টা করে।
১. পৃথ্বী: এটি একটি সার্ফেস টু সার্ফেস ব্যালিস্টিক মিসাইল
পৃথ্বী- ১
রেঞ্জ- ১৫০ কিমি
বহন ক্ষমতা- ১০০০ কেজি পরমাণু ওয়ারহেড
পৃথ্বী- ২
রেঞ্জ- ৩৫০ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ৩৫০-৭৫০ কেজি নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড
২। ধনুশ
রেঞ্জ- ৩৫০ কিলোমিটার
৩. অগ্নি: এটি একটি লং রেঞ্জ ব্যালিস্টিক মিসাইল
অগ্নি- ১
রেঞ্জ- ৭০০ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ৭৫০-১০০০ কেজি ওয়ারহেড
অগ্নি-২
রেঞ্জ- ২০০০ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ১০০০ কেজি নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড
অগ্নি -৩
রেঞ্জ- ৩০০০ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ২০০০-২৫০০ কেজি ওয়ারহেড
অগ্নি- ৪
রেঞ্জ- ৩৫০০ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ৮০০-১০০০ কেজি নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড
অগ্নি- ৫
রেঞ্জ- ৫৫০০-৫৮০০ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ১৫০০ কেজি নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড
অগ্নি- ৬
রেঞ্জ- ৬০০০-৮০০০ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ১০০০ কেজি নিউক্লিয়ার ওয়ারহেড
৪. K সিরিজের সাবমেরিন লঞ্চড মিসাইল
K-15
রেঞ্জ- ৭৫০ কিলোমিটার
K-4
রেঞ্জ- ৩০০০ কিলোমিটার
৫. আকাশ মিসাইল:
রেঞ্জ- ২৫ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ৬০ কেজি ওয়ারহেড
৬. ত্রিশুল:
রেঞ্জ- ৯ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ৫.৫০ কেজি ওয়ারহেড
৭. নাগ:
রেঞ্জ- ৩-৭ কিলোমিটার
বহন ক্ষমতা- ৮ কেজি অ্যান্টি-ট্যাংক ওয়ারহেড
৮. ব্রহ্মোস:
রেঞ্জ- ২৯০ কিলোমিটার