অফবিট

ভোটের ময়দানে চর্চার কেন্দ্র যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র

বর্তমানে ভোটের ময়দানে চর্চার কেন্দ্র বিন্দু হয়ে উঠেছে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র। চর্চার কেন্দ্রবিন্দু হওয়ার পেছনের কারণগুলি হল শাসক, অন্য প্রতিপক্ষ সিপিএম সহ সমসাময়িক কিছু ঘটনাবলি ইত্যাদি। পাওয়া না পাওয়া, শাসক দলের ব্যর্থতার সহ নানান কারণ ছাড়াও চর্চার শীর্ষে থাকার অপর একটি কারণ হল মোদীজির প্রতিনিধি হিসাবে ডঃ অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায় যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রে মনোনীত হওয়া। যাদবপুরের বঞ্চিত না পাওয়া মানুষের এবং অন্যায় ও প্রতিবাদের মুখ হয়ে উঠেছে বহু গুণের অধিকারী লড়াকু এই মানুষটি, এতদিন যা দেখেননি যাদবপুরের মানুষ। প্রথম দিন থেকেই ভোটের ময়দানে তিনি নেমে পড়েছিলেন। সেই থেকে শুরু হয়েছিল প্রচার, জনসংযোগ করে মানুষের পাশে থাকার বার্তা দিয়ে চলেছেন যা তার প্রতি সাধারণ মানুষের মনে আস্থা, অপঞ্জনের ভাবনা তৈরি হয়েছে। সেই কারণে প্রতিদিনের তার প্রচারে দেখা যায় হাজার হাজার মানুষের ভিড়। বহিরাগতের তকমা লাগানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। আসল কথা হলো মানুষের পাশে থাকা। আর সেই বিশ্বাসটাই ডঃ অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায় মানুষের মনে জোগাতো সক্ষম হয়েছে। তিনি তার মধ্যে মানবতা ও আমরা ভারতবাসী এই বোধের উদয় ঘটিয়ে মানুষের পাশে প্রতিমুহূর্তে নানান সমস্যায় দাঁড়াচ্ছেন। সেই জন্য তো তিনি রুখে দাঁড়িয়েছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বিভিন্ন স্থানে পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল পোষিত জমি মাফিয়ারা কৃষকদের জায়গা – জমি জবরদখল করে তাঁদের ওপর অনবরত পৈশাচিক অত্যাচার করেছে তার বিরুদ্ধে। এদিন তিনি যোগদান করেছিলেন যাদবপুর সাংগঠনিক জেলা কিষাণ মোর্চার উদ্যোগে বারুইপুর পশ্চিম বিধানসভায় বিক্ষোভ কর্মসূচিতে। যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী ডঃ অনির্বাণ গাঙ্গুলি মহাশয় জমি মাফিয়াদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলে প্রশাসনকে দুষ্কৃতিদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে, কৃষকদের স্বার্থে বিজেপি লড়াই করেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। বিক্ষোভের ভূমিতে দাঁড়িয়ে কৃষকদের হয়ে তীব্র হুঙ্কার দিয়েছেন তিনি।
এছাড়াও তিনি নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন নিয়ে সভা মঞ্চ থেকে সর্বদা তাদের পাশে থাকার বার্তা দেন। তার পাশে থাকার এই বার্তাটি নতুন করে আশার সঞ্চয় হতে শুরু করেছে জনসাধারণের মনের মধ্যে। জাগরিত হচ্ছে পরিবর্তন, বঞ্চনার ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি। যার প্রভাব দেখা যাবে ভোটের শেষ পর্বে অর্থাৎ ১লা জুন। তাই বলাবাহুল্য যে রাজনৈতিকভাবে ক্রমশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠাকে যাদবপুর কেন্দ্রটি বিশেষভাবে সকলের দৃষ্টিগোচরে থাকবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *