নতুন এয়ার মার্শাল। এস ৪০০ বিমানবাহিনীর হাতে আসার পাশাপাশি আর কি কি হতে চলেছে?
নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের নৌবাহিনী থেকে শুরু করে বিমানবাহিনী। প্রত্যেকটি স্তরে বিরাটভাবে কাজ করা হচ্ছে। বিশেষ করে চীন এবং পাকিস্তানের বিরুদ্ধে মুহূর্তে জবাব দেওয়া যায় তারই প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছে ভারতবর্ষ। আর সেই কারনে ভারতবর্ষের প্রতি বাহিনীকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। ভারতবর্ষের নতুন এয়ার চীফ মার্শাল আসার পর বেশ কিছু নতুন ঘোষণা করেছেন ইতিমধ্যে। বিশেষ করে স্বদেশী জিনিসের উপর বেশি নজর দিতে চাইছেন তিনি।
বিমানবাহিনীর কাছে বর্তমানে ৮০টি (৪স্কোয়ার্ডন) মিগ-২১ রয়েছে। যা আগামী ৪বছরের মধ্যে অবসর করানো হবে।
বায়ুসেনা প্রথমে ৬টি লাইট ইউটিলিটি হেলি ফ্লিকটে যোগ করবে।
১১৪টি যুদ্ধবিমান টেন্ডার সম্পূর্ণ এ্যক্টিভ। তবে এই অগ্রিম চতুর্থ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান গুলিতে পঞ্চম প্রজন্মের ক্ষমতা থাকতে হবে। আর ভবিষ্যতে বিভিন্ন পঞ্চম ও ষষ্ঠ প্রজন্মের প্রযুক্তি যোগ করার মত ফ্লেক্সিবেল হতে হবে।রাফালে এফ ৪ তার টার্গেট হতে পারে বলে মত সামরিক বিশেষজ্ঞদের।
ভারত আমেরিকা Defence Trade and Technology Initiative (DTTI) এর মাধ্যমে ISTAR প্রোজেক্টে শুরু করতে চাইছে তারা।
বায়ুসেনা আগামী ১০ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে ৪২স্কোয়ার্ডন যুদ্ধবিমান রাখার প্ল্যান।
ভারতবর্ষের পঞ্চম প্রজন্মের যুদ্ধবিমান আমকা সার্ভিসে আসবে। আগামী দশকের মধ্যে এই যুদ্ধবিমান ভারতবর্ষের ফ্লিটে যুক্ত হবে।
এস-৪০০ এবছরই বিমানবাহিনীতে যোগ দিতে চলেছে।
এ্যন্টি ড্রোন সিস্টেমের উপর বিশেষ ভাবে জোর দেওয়া হচ্ছে।
থিয়েটার কম্যান্ড নির্মানে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। তবে সব সার্ভিসের শক্তিকে মাথায় রাখতে হবে।
তিব্বতে চীনের তিনটি বিমানঘাঁটি এ্যক্টিভ রয়েছে। ডিসএনগেজমেন্টের কথা চলছে। তবে যেকোনো আগ্রাসন মোকাবিলা করতে আমরা সক্ষম।
অত্যাধুনিক অস্ত্রের ইন্ডাক্সানে অফেন্সিভ স্ট্রাইকের সক্ষমতা বাড়ছে বিশেষভাবে।
নন কাইনেটিক ও নন লিথাল যুদ্ধাস্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে। আগামীদিনে লেজার ও উইংম্যনের ওপর জোড় দেওয়া হবে।
রাশিয়ার থেকে আসতে চলা এস-৪০০ এবং তেজস মার্ক-১এ সার্ভিসে আসলে আরও শক্তিশালী হবে ভারতবর্ষের বিমানবাহিনী।