ভারতবর্ষের হাতে আসতে চলা অগ্নি প্রাইম কতোটা বিদ্ধংসী? মোবাইল লঞ্চারের পাশাপাশি আর কি কি অত্যাধুনিক ক্ষমতা থাকছে?
নিউজ ডেস্কঃ ভারতবর্ষের হাতে থাকা একাধিক টেকনোলোজি থেকে শুরু করে মিসাইলের আপগ্রেডেশান এবং আপডেট করা হচ্ছে। যাতে আরও বিধ্বংসী ভাবে হামলা চালাতে সক্ষম হয়। বিশেষ করে ভারতের হাতে দেশীয় টেকনোলজির। এবার ভারতবর্ষের হাতে থাকা মিসাইল গুলিরও নতুন ভার্সন হাতে আসতে চলেছে।
ডি আর ডি ও এর তৈরি করা অগ্নি ১ মিসাইলের নতুন ভার্সন অগ্নি প্রাইম অনেক বেশি ভয়ঙ্কর হতে চলেছে
তবে জানেন কি নতুন ভার্সন এবং পুরনো অগ্নি ১ এর মধ্যে কি কি পার্থক্য থাকতে চলেছে
অগ্নি প্রাইম ভার্সনটি মোবাইল লঞ্চার থেকেও করা যাবে।
অগ্নি প্রাইম হল আসলে ক্যানিস্টার ভার্সন।
অগ্নি প্রাইম ভার্সনটি ২৫০০ কেজি পর্যন্ত ওয়ারহেড বহনে সক্ষম, যেখানে অগ্নি ১ ১০০০ কেজি ওয়ারহেড বহন করে।
অগ্নি প্রাইমের ওজন অগ্নি ১ এর থেকে কম।
অগ্নি ১ এর পরিবর্তন হিসাবে অগ্নি প্রাইম সার্ভিসে আসতে চলেছে।
অগ্নি প্রাইম অগ্নি ১ এর থেকে অনেক বেশি ভয়ঙ্কর এবং বিধ্বংসী, কিল ক্ষমতা এবং পাওয়ার অনেক বেশি।
অগ্নি প্রাইমে দুটি স্টেজেই সলিড ফুয়েল ব্যবহার করা হচ্ছে। সলিড ফুয়েল ব্যবহার করলে ব্যালেস্টিক মিসাইল প্রস্তুতি করতে অনেক কম সময় লাগে।
অগ্নি ১ একটি স্টেজের মিসাইল হলেও প্রাইম ২ টি স্টেজের যা নেভিগেশান সিস্টেম ব্যবহার করে।
অগ্নি প্রাইমের রেঞ্জ ১০০০-১৫০০ কিমি, যেখানে অগ্নি -১ এর রেঞ্জ হচ্ছে ৭০০-৯০০ কিমি।
২০০২ সালে এটি পরীক্ষা করা হয় এবং ২০০৪ সালে সার্ভিসে আসে যা এখনও সেনাবাহিনীর হাতে ৭০ টির মতো রয়েছে। বলে রাখা ভালো যে অগ্নি প্রাইমের রেঞ্জ অনেক কম করে দেখান হবে বলে মত সামরিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের।