ডিফেন্স

মৃত্যু দণ্ড দেওয়ার মতো এক বিরাট আইন আনতে চলেছে ইসরায়েল। কাদেরকে মৃত্যু দণ্ড দিতে এই আইন আনছে তারা?

নিউজ ডেস্কঃ নেতানুইয়ার পর ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট। ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী যে যথেষ্ট ডানপন্থী তা ইতিমধ্যে স্পষ্ট। তিনি একবার জানিয়েছিলেন যে “আমি যদি ইসরায়েলের কোন দায়িত্ব পাই তাহলে আমি ১ সেন্টিমিটার জায়গাও কাউকে ছাড়বো না”।

ইসরায়েলে যতবরই অপরাধ কেউ করুক না কেন কাউকে মৃত্যু দণ্ড দেওয়া হয়না, আজ বহু বছর ধরেই এই নিয়ম তাদের। এমনকি হামাসের জঙ্গিদেরকে জেলে রাখা হত বছরের পর বছর ধরে। 

১৯৬১ সালে ইহুদীদের হত্যাকারী হিটলারের অন্যতম প্রধান সহযোগী অ্যাডলফ আইখম্যান কে জেরুজালেমে শেষবার ফাঁসি দেওয়া হয়েছিল। তারপর এখন  পর্যন্ত কাউকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হয় নি। কিন্তু নাফতালি বেনেট এই নিয়ম পাল্টাতে চলেহেন। হামাস জঙ্গিদের জেলে রাখা থেকে সোজা মেরে ফেলা উচিৎ বলে তিনি মনে করেন।

ইসরায়েল প্যালেস্টাইন ঝামেলা মেটানোর জন্য গাজা উপত্যকা এবং জেরুজালেমকে নিয়ে একটি দেশ তৈরি করা হবে বলে জানিয়েছিলেন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট এবিং কিছু দেশ কিন্তু নাফতালি বেনেট তা প্রত্যাখ্যান করেছেন।কারন তার লক্ষ্য গ্রেটার ইসরায়েল প্রতিস্থাপন করা আর সেই কারনে তিনি হামাসের নাম মুছে দিতে চাইছেন। এবং তার জন্য যুদ্ধ চালিয়ে যেতে রাজি আছেন।অত্যন্ত দক্ষিণপন্থি ও চরম ইরান বিরোধী এই নাফতালি বেনেট একসময় ইসরায়েলের দুই স্পেশাল ফোর্সেও কাজ করেছেন। তার কথায় ইসরায়েলের স্বার্থ সবার আগে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *