পাকস্থলিকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। কমলালেবুর অসাধারন ৯ টি উপকারিতা
নিউজ ডেস্কঃ কমলালেবু এমন এক ফল যা আট থেকে আশি সকলেরই প্রিয়। বছরের বেশিরভাগ সময় পাওয়া যায় এই ফল। এই ফলের স্বাদের পাশাপাশি একাধিক অব্যর্থ গুন ও রয়েছে।
এটি ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস সমৃদ্ধ উৎস। এটি ত্বকের সজীবতা বজায় রাখে এবং ত্বকের বলিরেখা প্রতিরোধ করে লাবন্য ধরে রাখে। কমলালেবু ইনফেকশান প্রতিরোধ করে। এটি প্রদাহ জনিত রোগ সারিয়ে তোলে।
এক গ্লাস কমলালেবুর জুসকে ভিটামিন সি এর সবচেয়ে কার্যকর উৎস বলে মনে করা হয়। এটাকে ভিটামিন সি ট্যাবলেট হিসাবেও গ্রহন করা যায়।
কমলালেবুর ভিটামিন সি উপাদান আমাদের শরীরে ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে। এটি আমাদের শরীরে কোলন ক্যানসার ও ব্রেস্ট ক্যানসারের অন্যতম সেল প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে।
উচ্চ মাত্রায় ওষুধ সেবনের সময় কমলালেবুর লো কলেস্টরেল শরীরে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে করে। এতে উপস্থিত পটাশিয়াম ইকেট্রোলাইট ব্যালেন্স বজায় রাখে এবং কার্ডিওভাস্কুলার সিস্টেম ভালো রাখতে সহায়তা করে।
কমলালেবুর পাকস্থলিকে সুস্থ রাখে। নিয়মিত কমলালেবুর খাওয়ার অভ্যাস পাকস্থলীর আলসার ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সুরক্ষা দেবে। পাকস্থলীকে সবল রাখে।
গবেষণায় জানা গিয়েছে যে কমলালেবু তে উপস্থিত লিমিণয়েড, মুখ, ত্বক, ফুসফুস, পাকস্থলী কোমল ও স্তন্য ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে।
কমলালেবুতে উপস্থিত বিটা ক্যারোটিন সেল ড্যামেজ প্রতিরোধে সহায়তা করে। এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম যা দাঁত ও হাড় গঠনে সহায়তা করে।
কমলালেবুতে উপস্থিত ভিটামিন এ, সি ও পটাশিয়াম যা আপনার দৃষ্টিশক্তিকে ভালো রাখে।
এতে ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারনে ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে।ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়তা করে।অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকার কারনে ওজন কমাতে সহায়তা করে