রক্তশুন্যতার রোগীদের জন্য খুব উপকারি। কলমিশাকের অসাধারন ১০ টি উপকারিতা
নিউজ ডেস্কঃ বাঙালির খাদ্য তালিকায় এমন কিছু শাক আছে যা সত্যি অসাধারন, যা কিনতে সেভাবে টাকা খরচ করতে হয়না। অথচ একাধিক রোগের অব্যর্থ ওষুধ।
কলমিশাকে ক্যালশিয়াম থাকে বলে, এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। তাই ছোটোবেলা থেকে শিশুদের কলমি শাক খাওয়ান উচিত
এই শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
কলমি শাক বসন্ত রোগের প্রতিষেধক হিসাবে কাজ করে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে লৌহ থাকায় এই শাক রক্তশুন্যতার রোগীদের জন্য খুব উপকারি।
জন্মের পরে শিশু মায়ের বুকের দুধ না পেলে মাকে কলমি শাক রান্না করে খাওয়ালে শিশু পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পাবে।
নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
রাতকানা রোগ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কলমি শাক কয়েক সপ্তাহে প্রতিদিন একবেলা করে রান্না করে খেলে রাত কানা রোগ ভালো হয়ে যায়।
হাত-পা, শরীর জ্বালা করলে কলমি শাকের রসের সঙ্গে একটু দুধ মিশিয়ে সকালে খালি পেটে এক সপ্তাহ খেলে উপকার পাওয়া যায়।
আমাশায় হলে কলমি পাতা রসের সঙ্গে আখের গুড় মিশিয়ে শরবত বানিয়ে সকাল বিকাল নিয়মিত খেলে আমাশয় উপশম হয়।
গর্ভবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের শরীরে, হাতে পায়ে জল আসে সেই সময় কলমি শাক বেশি করে রসুন দিয়ে তিন সপ্তাহ খেলে জল কমে যাবে।