হজমশক্তি বাড়ায়তে এবং সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। মটরশুটির অসাধারন কিছু কার্যকারিতা
নিউজ ডেস্ক: মটরশুটি। দেখতে ছোট ছোট সবুজ রঙের হয়ে থাকে। বাচ্চারাতো মটরশুটির খোসা খুলেই খেতে বসে যায়। বাচ্চাদের সাথে সাথেই বড়রাও মটরশুটি খেতে খুব ভালোবাসে ।শীতকালে অবশ্য বেশি মটরশুঁটি পাওয়া যায় বাজারে কিন্ত এখন বলতে গেলে প্রত্যেকটা ঋতুতেই মটরশুটি পাওয়া যায়।
বর্তমান পরিস্থিতিতে বাজারের অবস্থা খুবই খারাপ এর মধ্যে দিয়েও বিভিন্ন তরিতরকারি বাজারে আসে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মটরশুটি খাওয়া খুব দরকার।এখন ডায়াবেটিসের সমস্যায় অনেক মানুষই ভোগে বিশেষ করে টাইপ টু ডায়াবেটিস একটু বেশি ।
ডায়াবেটিসের কারণে অনেক মানুষের অনেক রকম ভাবে শরীরে সমস্যা দেখা দেয় যেমন শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়,বারবার জল তেষ্টা পায়, বারবার বাথরুমে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা যায়, দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যায় এই কারণগুলো একমাত্র নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে খাওয়া দাওয়া নিয়ন্ত্রণে রাখার প্রয়োজন তাই জন্য মটরশুঁটির ,তরকারি ,স্যালাড খাওয়া প্রয়োজন। সেদ্ধ মটরশুঁটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী। আবার ব্লাডসুগার নিয়ন্ত্রণের জন্য সেদ্ধ মটরশুঁটি খুব উপকারী।
টাইপ টু ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য সেদ্ধ মটরশুটি খাওয়ার প্রয়োজন। সেদ্ধ মটরশুটি খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় কারণ ১০০ গ্রাম মটরশুটিতে প্রোটিন থাকে ৫ গ্রাম। ১০০ গ্রাম মটরশুটিতে ৮০ ক্যালোরি থাকে, ক্যালরির দিক থেকেও মটরশুঁটির খুব উপকারী। এছাড়াও মটরশুটিতে পটাশিয়াম ও থাকে। মটরশুটিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ফাইবার থাকার কারণে হজমশক্তি বাড়ায় এবং সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করে। ঠিক এই কারনে সুগারের রোগীর জন্য মটরশুঁটি খাওয়া উপকার।