রান্নাঘরের প্রবেশদ্বারের উপর একটা ছোটো ঘণ্টা রেখে দেখুন
নিউজ ডেস্কঃ ফেংশ্যুই। সেইভাবে মেনে চলা মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল হলেও বর্তমানে অনেক মানুষই কিন্তু এই ফেংশ্যুই করে থাকেন। কিছু নিয়ম নেমে চললেই পাওয়া যায় একাধিক উপকার, এমনটাই মত প্রচুর বাস্তুবিদের।
ছোটো টবে করে ছোটো একটা বাঁশগাছ রান্নাঘরে পূর্বদিকে রাখতে সংসারে পড়ে সুস্বাস্থ্যের প্রভাব।
এর সাথে পূর্বদিকে একটা পিচ গাছ রাখতে পারেন তাহলে আপনাকে দেখে কে? আপনার সংসারের সমৃদ্ধি বাড়বে এবং রান্নাঘর সর্বদায় ভরাই থাকবে।
রান্নাঘরের প্রবেশদ্বারের উপর একটা ছোটো ঘণ্টা রেখে দেখুন না কেমন পরিশুদ্ধ বাতাবরণ সৃষ্টি হয়।
রান্নাঘরেই যদি খাওয়ার ব্যবস্থা থাকে তাহলে খাওয়ার জায়গার পাশে একটা বড় আয়না রাখা যেতে পারে।এতে ভজন ভাগ্যের সমৃদ্ধি ঘটে।
রান্নার স্টোভ বা গ্যাসের কাছে আয়না রাখবেন না ভুলক্রমেও।এরফলে আপনি আহত হওয়ার প্রকোপে পড়তে পারেন।
গ্যাসের চুল্লির প্রতি খেয়াল রাখুন না হলে অযত্নে তেল-ঝুল-কালিতে গ্যাসের মুখ বন্ধ হয়ে সমস্যা দেখা দিতে পারে।তাই কিছুদিন অন্তর গ্যাসের চুল্লি এবং রান্নাঘর পরিষ্কার করতে ভুলবেন না।
স্বর্ণমুদ্রা বা সাধারন মুদ্রাসহ ছোটো পালতোলা নৌকা বা জাহাজ রাখা গেলে রান্নাঘরে মশলাপাতি দিয়ে ভরা থাকবে।তবে জাহাজের মুখ যেন রান্নাঘরের দিকে থাকে।
রান্না ঘরের উত্তর-পশ্চিমে লাল আলো বা বস্তু না থাকে সেই ব্যাপারে সজাগ থাকবেন।মনে রাখবেন লাল রঙ আগুনের চিহ্ন এবং তা অত্যন্ত ক্ষতিকর।
রান্নাঘরে জল ও আগুন কখনই পাশাপাশি রাখবেন না।কারন জল ও আগুন হল একে অন্যের বিরোধী।এই বিরোধী উপাদান দুটি ধ্বংসাত্মক চক্রের স্পষ্ট প্রমান।