হাইপার টেনশান কমাতে সাহায্য করে। গাঁটি কচুর অসাধারন ৭ টি উপকারিতা
নিউজ ডেস্কঃ কচু। যার পাতা থেকে শুরু করে শিকড়, সবটাই বাঙালির হেঁসেলে দেখা যায়। যার পাতা থেকে শুরু করে শিকড়ে অব্যর্থ কিছু গুন। তবে গাটি কচু বেশ কঠিন রোগ সারাতে সাহায্য করে থাকে।
১) ক্লান্ত হ্রাস করেঃ গাঁটি কচু এনার্জি ধরে রাখতে ও ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।এর গ্ল্যাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকে বলে অ্যাথলেটরদের জন্য এটি ভালো খাবার।
২) ওজন কমায়ঃ যারা ওজন কমাতে চায় তাদের জন্য একটি ভালো খাবার হচ্ছে গাঁটি কচু। কারন এর ক্যালরির পরিমান খুবই কম।
৩) হজম সহায়কঃ এই সবজিতে প্রচুর ফাইবার থাকে বলে পরিপাক প্রক্রিয়ার জন্য খুবই উপকারি।এটি দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে।
৪) পাকস্থলী পরিষ্কার করেঃ ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ার কারনে পরিপাক প্রক্রিয়ায় সাহায্য করার পাশাপাশি পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিস্কাশনেও সাহায্য করে।
৫) হৃদস্বাস্থ্যের জন্য উপকারিঃ গাঁটি কচুতে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল কম থাকে বলে ধমনির শক্ত হয়ে যাওয়া প্রতিরোধ করে।দৈনিক ভিটামিন ডি গ্রহনের মাত্রা ১৯% পুরন করা যায় এক কাপ গাঁটি কচু খেয়ে যা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমায়।
৬) হাইপার টেনশান কমায়ঃ হাইপারটেনশান বা উচ্চ রক্তচাপ রোগীদের কম চর্বি যুক্ত ও কম সোডিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এক কাপ গাঁটি কচুতে ২০ গ্রাম সোডিয়াম ও ০.১ গ্রাম ফ্যাট থাকে বলে এটি হাইপারটেনশানের রোগীদের জন্য ভালো খাবার।এছাড়াও কিডনির রোগীদের জন্যও ভালো।
৭) অ্যান্টি অক্সিডেন্টঃ ভিটামিন সি এর চমৎকার উৎস গাঁটি কচু।এক কাপ গাঁটি কচু দৈনিক ভিটামিন সি এর চাহিদার ১১% পূরন করতে সক্ষম।শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে এই সবজিটি।এছাড়াও ভিটামিন সি ইমিউনিটি বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।