লাইফস্টাইল

বয়লার মুরগিদের অ্যান্টিবায়োটিক ইঞ্জেকশান দেওয়া হয়। মুরগি খাওয়ার আগে সাবধান

নিউজ ডেস্কঃ মুরগির মাংস। সাম্প্রতিককালে এই সুস্বাদু খাওয়ারটি খায়না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া বেশ মুশকিল। কারন, দাম কম, সুস্বাদু এবং প্রোটিন, ভিটামিনের মতো একাধিক খাদ্যগুণ রয়েছে এতে। তবে অনেকেই জানেন না যে এই সুস্বাদু খাওয়ার ঠিক মতো না খেলেই হতে পারে মহাবিপদ।

অ্যামেরিকার ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিসট্রেশানের এক গবেষণা থেকে জানা গেছে যে মুরগিকে তাড়াতাড়ি বাড়িয়ে তোলা এবং মাংসের রং ভালো করার জন্য এর বাইরে থেকে একে এক আর্সেনিক মেশান হচ্ছে।

বয়লার মুরগি জেনেটিক্যালি মুরগি বা পাখি যা স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেশি তাড়াতাড়ি বেড়ে ওঠে এবং মাংসল হয়ে থাকে। তবে এই প্রক্রিয়াকে আরও তাড়াতাড়ি করতে মুরগিকে আর্সেনিক, কার্সনোযেন এর মতো বিভিন্ন ওষুধ দেওয়া হচ্ছে। যা মানবদেহের উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বয়লার মুরগিদের যাতে রোগ না ধরে সে কারনে তাদের অ্যান্টিবায়োটিক ইঞ্জেকশান দেওয়া হয়। আর সেই মুরগি বেশি খেলে আমাদের দেহে অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্টেন্স বেশি তৈরি হয়ে যাওয়ার আশংকা থেকে যায়।

বয়লার মুরগি খেলে ফুড পয়সনিং হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। এক রিপোর্টে দেখা গেছে যে ৬৭ শতাংশ মুরগির শরীরে ইকলা ব্যাকটেরিয়া থাকে যা কোনও ভাবেই আমাদের শরীরের পক্ষে ভালো নয়।

ক্রোমিয়াম ৬ এর মতো মারাত্মক খাওয়ানো হয়ে থাকে মুরগিকে যার ফলে তা আমাদের শরীরে প্রবেশ করলে ক্যানাসারের মতো রোগের প্রবণতা বেড়ে যায়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *