কিডনির পাঁথর দূর হয়। তুলসী পাতার অসাধারন কিছু কার্যকারিতা
এ এন নিউজ ডেস্কঃ ব্রিটিশরা যখন ভারতে পা রাখে তখন মশার অত্যাচার থেকে বাঁচতে তুলসীর শরণাপন্ন হন। তারা বাংলোর চারিদিকে তুলসীর গাছ লাগিয়ে নিল। সেই সময় ব্রিটিশদের বিস্ময়ে পরিনত হয় তুলসি গাছ। তুলসীতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল উপাদান রয়েছে যা রক্ত পরিশুদ্ধ করে এবং বিপাকক্রিয়ায় এক সুষ্ঠুতায় এক গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে। তারা একে বলত মস্কিউটো প্ল্যান্ট।
তুলসী গাছের ফাইটোক্যামিকাল কারনে দেহের ক্ষয় নিরাময় হয়। এমনকি দেহে ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধির সাথে রক্তে চিনির পরিমান কমিয়ে দেয়।
তুলসী পাতার সঙ্গে এলাচ ফুটিয়ে খেলে নিমেষেই জ্বর চলে যায়
মানবদেহে যেকোনো ধরনের সংক্রমণের ক্ষেত্রে তুলসী পাতার ভুমিকা গুরুত্বপূর্ণ। এতে রয়েছে জীবাণুনাশক এবং সংক্রমণ শক্তিনাশক উপাদান।
বঙ্ক্রাইটিস, অ্যাজমা, ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং ঠাণ্ডা সর্দীতে তুলসী পাতার সঙ্গে মধু এবং আদার মিশ্রণ দারুন কাজ করে।
খালি পেটে তুলসীপাতা খেলে কিডনির পাঁথর দূর হয়। বহুদিন ধরে এই পাতা খাওয়ার এই চিকিৎসা নেওয়া হয়ে থাকে।
মুখের দুর্গন্ধ দাঁতের ক্ষয় সহ অন্যান্য দন্ত চিকিৎসায় তুলসী অতুলনীয়। পুঁজযুক্ত স্রাবেও তুলসী ব্যবহার করা হয়।
রাতকাণা রোগ সারাতে প্রাচীনকাল থেকে তুলসীর ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
দেহ থেকে বিষাক্ত উপাদান দূর করতে তুলসীর জুড়ি মেলা ভার। বহু বিশেষজ্ঞদের দাবি ক্যান্সারে তুলসী ভালো ফল দেয়।