অতিরিক্ত ঘামাচি হলে যেভাবে সমস্যা মেটাতে পারেন
বর্তমানে রূপচর্চা করতে দেখা যায়না এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। তবে কিছু ক্ষেত্রে নারী ও পুরুষের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা করে টিপস নিতে হয়। তবে আবার কিছু ক্ষেত্রে আবার এক ও।
শরীর শুকিয়ে গেলেঃ প্রতিদিন চালতার তরকারি করে খাওয়া।
দেহের ওজন হ্রাসঃ অশ্বগন্ধা, শ্বেত বেড়েলা ও মধু গরম জলে দিয়ে একবার খাওয়া।
অতিরিক্ত ঘামাচি হলেঃ মটর ডালের বেসনের সাথে এক চামচ সাদা চন্দন, দুই চামচ মুলতানি মাটি গোলাপ জলে গুলে গায়ে মাখলে উপকার পাওয়া যায়।
হাত পা ফাটায়ঃ পুইশাক সিদ্ধ করে সেই জলে দশ মিনিট করে পা ডুবিয়ে রাখুন দিনে দুবার করে।
পা ফাটাতে হাটা না গেলেঃ আম ও বটের আঠা মিশিয়ে ফাটা জায়গায় লাগালে পা ফাটা বন্ধ হয়ে যাবে।
নখকুনিতেঃ খেসারি ডাল এক চামচ ও আধ চামচ চিরতা ও একটি পান পাতা জলে ফুটিয়ে ওই জলে নখ ডুবিয়ে রাখলে উপকার পাওয়া যায়।
গায়ের চামড়া উজ্জল ও মোলায়েম করতেঃ গায়ের চামড়া উজ্জল করতে দুই চামচ উচ্ছে পাতার রস গরম জলে দিয়ে খান।
ছুলি হলেঃ সজনে পাতা সিদ্ধ করে ওই জল উষ্ণ অবস্থায় যেখানে ছুলি আছে সেখানে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
দাদেঃ আধ চামচ করে গুলঞ্চ ও চাকুন্দ বীজ ও চারটে করমচা বীজ একসঙ্গে গরম জলে ফুটিয়ে দাদে লাগাতে হবে।
চুলকানিঃ নিমপাতা বাটা দুই চামচ ও কাঁচা হলুদ এক চামচ জলে ফুটিয়ে ওই জল গিয়ে গা ধুলে চুলকানি সেরে যায়।
অতিরিক্ত ঘাম হলেঃপ্রতিদিন সকালে এককাপ দুধের সঙ্গে দুই চামচ থানকুনি পাতার রস এবং দশটি কিসমিস খান উপকার পাবেন।
ঠোঁটের গঠন ঠিক রাখতেঃ ঠোঁটেকে সুন্দর রাখতে ভালো মধুর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে ঠোঁটে লাগান।
গায়ের রঙ ফর্সা করতেঃ সমপরিমান বকুল ছাল, দারু হরিদ্রা, তেজপাতা, অর্জুন, নিশিন্দা জলে ফুটিয়ে উষ্ণ অবস্থায় গায়ে মেখে এক ঘণ্টা পরে স্নান করতে হবে।