লাইফস্টাইল

সারাজীবন ঠিক থাকতে রসুন এবং কাঁচা আমলকীর ব্যবহার জেনে রাখুন

নিউজ ডেস্কঃ ত্বকের পরিচর্যা করা প্রয়োজন ভেতর থেকে। অর্থাৎ ত্বকের স্থায়ী উজ্জ্বলতা আনতে ও সুস্থ সতেজতা রাখতে টাটকা, ফল, শাকসবজি বেশি করে খেতে হবে। ত্বকের সুস্থতার জন্য প্রয়োজন-ক্লিনজিং(ত্বক পরিষ্কার করা), টোনিং মুখের খোলা রোমকূপ বন্ধ করা এবং ময়শ্চারাইজিং(আর্দ্রতা ফেরানো)।

ক্লিনজিং: আলুর রসে তুলো ভিজিয়ে বা আলুর রস লাগিয়ে কয়েক মিনিট রেখে মুছে ফেলতে হবে। দুধ ও কমলালেবুর রস মিশিয়েও মুখ পরিষ্কার করতে পারেন।শসাকে বেটে তার রস সারা মুখে লাগিয়ে ৫-৭ মিনিট পরে ধোয়া। লেবুর রসে তুলো ভিজিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন।

টোনিং: গোলাপের পাপড়ি, পুদিনা, আমলকী ও শসা বেটে ত্বকে লাগানো, দইয়ের ঘোল মুখে লাগানো তাছাড়া সমপরিমাণ ভিনিগার ও লেবুর রস ব্যবহার করা যায় টোনার হিসাবে।

ময়শ্চারাইজিং: মধু, খেজুর, বাঁধাকপি, পুদিনা ও তুলসীর নির্যাস করে ব্যবহার করতে পারেন বা সামুদ্রিক লবণকে গরম জলে দিয়ে ত্বকে ব্যবহার করা যায়।এছাড়া একটি ডিমের সাদা অংশে এক চামচ মধু ভাল করে মিশিয়ে সারা মুখে মেখে আধঘণ্টা রেখে ঠাণ্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।এভাবেই অতি সহজে সর্ব উৎকৃষ্ট উপায়ে মুখ তথা ত্বকের যত্ন নেওয়া যায়।শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে- গোলাপের পাপড়ি ফুটানো জল সাধারন জলে মিশিয়ে স্নান করলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে ও শরীরের দুর্গন্ধ দূর হয়।

রূপচর্চার ক্ষেত্রে সুন্দর ত্বকের জন্য কয়েকটি বিশেষ টিপসঃ

আধকাপ চিনিতে খানিকটা সূর্যমুখী বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে ঐ মিশ্রন সারা গায়ে মেখে কিছুক্ষণ শুকোতে হবে।শুকিয়ে গেলে ঘষে তুলে ফেলে হালকা গরম জলে স্নান করলে ত্বক নরম ও মোলায়েম হবে।

হালকা গরম জলে এক চামচ হরিতকি গুঁড়ো অথবা ত্রিফলা গুঁড়ো দিয়ে পরপর সাতদিন খাওয়ান প্রতিমাসে একবার।

হালকা গরম জলে আধ চামচ নিমপাতা বাটা গুলে খান এতে পেট ও ত্বক পরিষ্কার থাকবে।

হাতের কনুইয়ে অনেকের কালোদাগ থাকে সেই জায়গায় পাতিলেবুর রস লাগিয়ে পাঁচ মিনিট রেখে তারপর বেসন ও কাঁচা হলুদ বাটা ও দুধের সর মিশিয়ে লাগালে কনুইয়ের দাগ চলে যাবে।

অনেকেরই দেখা যায় ত্বক শুষ্ক অথবা ত্বক ফেটে যায়- এক্ষেত্রে স্নান করার আগে বেসন এবং টক দই একসাথে মিশিয়ে সারা গায়ে ভালো করে মেখে কিছুক্ষণ বাদে স্নান করলে কিছুদিনের মধ্যেই ত্বকের জৌলুস ফিরে পাবেন।

শরীরের চামড়ায় টান টান রাখতে ও লাবন্য বৃদ্ধি করতে দুই চামচ চালতা পাতার রস আধ চামচ নিশিন্দা ও চারটি গোলমরিচ গুঁড়ো জল দিয়ে কিছুদিন খান।

এক কোয়া রসুন বেটে এক চামচ কাঁচা আমলকীর রসের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন একবার খেলে ত্বকের লাবণ্য সারাজীবন বজায় থাকে।

বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে ঐ মিশ্রন সারা গায়ে মেখে কিছুক্ষণ শুকোতে হবে।শুকিয়ে গেলে ঘষে তুলে ফেলে হালকা গরম জলে স্নান করলে ত্বক নরম ও মোলায়েম হবে।

হালকা গরম জলে এক চামচ হরিতকি গুঁড়ো অথবা ত্রিফলা গুঁড়ো দিয়ে পরপর সাতদিন খাওয়ান প্রতিমাসে একবার।

হালকা গরম জলে আধ চামচ নিমপাতা বাটা গুলে খান এতে পেট ও ত্বক পরিষ্কার থাকবে।

হাতের কনুইয়ে অনেকের কালোদাগ থাকে সেই জায়গায় পাতিলেবুর রস লাগিয়ে পাঁচ মিনিট রেখে তারপর বেসন ও কাঁচা হলুদ বাটা ও দুধের সর মিশিয়ে লাগালে কনুইয়ের দাগ চলে যাবে।

অনেকেরই দেখা যায় ত্বক শুষ্ক অথবা ত্বক ফেটে যায়- এক্ষেত্রে স্নান করার আগে বেসন এবং টক দই একসাথে মিশিয়ে সারা গায়ে ভালো করে মেখে কিছুক্ষণ বাদে স্নান করলে কিছুদিনের মধ্যেই ত্বকের জৌলুস ফিরে পাবেন।

শরীরের চামড়ায় টান টান রাখতে ও লাবন্য বৃদ্ধি করতে দুই চামচ চালতা পাতার রস আধ চামচ নিশিন্দা ও চারটি গোলমরিচ গুঁড়ো জল দিয়ে কিছুদিন খান।

এক কোয়া রসুন বেটে এক চামচ কাঁচা আমলকীর রসের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন একবার খেলে ত্বকের লাবণ্য সারাজীবন বজায় থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *