অফবিট

ডলফিনদের সমাজবদ্ধ জীব বলার পেছনে কি কারন রয়েছে?

নিউজ ডেস্কঃ ২০১৩ এ ডলফিন এর দেশ নিয়ে গভীর গবেষণালব্ধ ইউনিভার্সিটি অব ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া জীববিজ্ঞানে ডক্টরস ট্রাফিকিং তিনি বলেছেন যে ডলফিনের শিসে নানা রকমের মানে আছে। এরা শিস দিয়ে নিজের মনোভাব প্রকাশ করতে পারে। এরা অনেকটা মানুষের মতই নিজের মনের ভাব প্রকাশ করে এরা নিজেদের বন্ধুদের সাথে  নদীতে পাশাপাশি সাঁতার কাটে। হাত ধরে এদের পাশাপাশি থাকার আশ্বাস দেয় ।এমনকি এদের যদি কোন বিপদ আসে বিপদেও অন্যরা ঝাঁপিয়ে পড়ে। ডলফিনরা সমাজবদ্ধভাবে বাস করে। এর মত এদের সংসার আছে আবার তলে তলে হিংসা করে শত্রু যেমন আছে বন্ধু অনেক আছে।

এরা অনেক বুদ্ধিমান প্রাণী। এদের প্রত্যেকটি চলাচলের পিছনে কিছু না কিছু রহস্য লুকিয়ে আছে। প্রথমে মনে করা হতো যে শুধু বার্তা পাঠানোর জন্য এরকম আওয়াজ করে কিন্তু সময়ের সাথে সাথে দেখা যাচ্ছে যে তাদের কথা বলার মাধ্যমে এদের কাছে তীব্রতা আছে যেমন অনেক মানুষ কথা বলার সময় কখনো ধীরগতিতে কখনো বা অন্য কোন উপায়ে কথা বলে। সেভাবে ডলফিনরা ও নিজের মনোভাব প্রকাশ করার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে। এই সংক্রান্ত গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ পেয়েছে কারেন্ট বায়োলজিতে দল তৈরি করে পুরুষ ডলফিনরা একথা বলেছেন অস্ট্রেলিয়ার বিজ্ঞানী। কোন কোন দল অন্যান্য দলকে সাহায্য করার জন্য অনেকবার বিপদে পড়েছেন তারা গেছে অনেক সমীক্ষাতে।

বটলনোজ ডলফিন এর উপর করার এক গবেষণায় ডলফিনদের পারস্পারিক সম্পর্কের বিষয়ে জানতে পারা গেছে। অনেক শক্তপোক্ত বাঁধনের সম্পর্ক তৈরি করতে পারে এই বটলনোজ ডলফিনেরা। সেই সম্পর্কগুলো  মানুষ থেকেও গভীর গভীরতর হতে দেখা গেছে কারন আজকাল ডলফিনদের সাথে মানুষের বন্ধুত্ব আমরা দেখতে পাই।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *