বিবেকানন্দের মৃত্যুর পেছনে কি কারন ছিল? কি জানিয়েছিলেন বিশেষজ্ঞরা?
নিউজ ডেস্কঃ বিবেকানন্দ। আজকের যুব সমাজের এক বিরাট উদাহরণ। যিনি গোটা ভারতবর্ষকে সারা পৃথিবীর সামনে প্রমান করতে চেয়েছিলেন। তার বক্তৃতা আজও বড় বড় প্রতিষ্ঠিত মানুষের কাছে এক বিরাট উদাহরন। তিনি শুধু হিন্দু ধর্ম নয় পৃথিবীর প্রতিটা ধর্মের মধ্যে এক সুসম্পর্ক তৈরি করার চেষ্টা করেন। তিনি এক উজ্জ্বল ভারতের স্বপ্ন দেখেছিলেন।
১৮৬৩ সালে তার জন্ম হয় কিন্তু তিনি বেশি দিন এই পৃথিবীতে থাকেননি, মাত্র ৩৯ বছর বয়সে ইহলোকের মায়া ত্যাগ করে পরলোক গমন করেন। তাঁর মৃত্যুর দিন নিয়ে কোনোরকম মতান্তর না থাকলেও তাঁর মৃত্যুর কারন নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন মত আছে।
তাঁর শিষ্যদের মতে, বিবেকানন্দ মৃত্যুর আগে মহাসমাধি লাভ করেছিলেন। মস্তিষ্কের রক্তনালী ফেটে যাওয়াই মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসেবে দাবি করেছিলেন বহু ডাক্তারের রিপোর্ট। তবে মৃত্যুর প্রধান কারণ ডাক্তাররাও নিশ্চিত করে বলে যেতে পারেননি।
তাঁর শিষ্যদের একাংশের দাবি যে মহাসমাধির সময় মস্তিষ্কের ব্রহ্মরন্ধ্র ফেটে গিয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। বিবেকানন্দ স্বয়ং জানিয়েছিলে যে তাঁর বয়স ৪০র অধিক পেরোবে না। স্বামীজির মৃত্যুকালীন সময় বয়স হয়েছিল মাত্র ৩৯ বছর, ৫ মাস, ২৫ দিন। বেলুড়ে গঙ্গার ধারে চন্দনকাঠের চিতায় দাহ করা হয় এই বীর সন্ন্যাসীকে। ১৬ বছর আগে ঠিক এর বিপরীতদিকে দাহ করা হয়েছিল শ্রী রামকৃষ্ণ পরমাহাংসদেবকে।