এশিয়ার প্রথম বিধ্বংসী যুদ্ধবিমান তৈরি করেছিল ভারতবর্ষই। এর বিধ্বংসী ১০ টি ক্ষমতা
নিউজ ডেস্কঃ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসাবে যুদ্ধবিমান তৈরি করেছিল ভারতবর্ষ। দেশ স্বাধীনের পর যে একাধিক প্রয়াস নেওয়া হয়েছিল তা বলাই বাহুল্য এবং প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী দেশের ডিফেন্স নিয়ে যে ভাবতেন তা রীতিমতো স্পষ্ট ছিল। কতোটা বিধ্বংসী ভা ভয়ংকর ছিল এই যুদ্ধবিমানের? বা শত্রুপক্ষের ভীত যে যেকোনো সময় নড়াতে পারত এই যুদ্ধবিমান তা প্রমাণও রয়েছে। কতোটা বিধ্বংসী ছিল এই যুদ্ধবিমান?
একঝলকে দেখেনিন প্রথম দেশীয় ফাইটার মরুৎ এর দশটি অসাধারণ ক্ষমতা
১/ এশিয়ার প্রথম সুপারসনিক যুদ্ধ বিমান ম্যক ১.৪-১.৫ গতীতে উড়তে সক্ষম ছিল ডাইভিং এর সময়।
২/ শত্রুর আকাশে মরুতের সার্ভাইবলিটি ভারতের ফ্লিটের মধ্যে সর্বাধিক ছিল ১৯৭১সালে ইন্দো পাক যুদ্ধে।
৩/ মরুৎ এর সব থেকে দূর্দন্ত কেপেবিলিটি ছিল এর লো ফ্লাই কেপেবিলিটি। যেকোনো ফাইটেরের চেয়ে বেশি সক্ষমতা ছিল লো ফ্লাই তে।
৪/ ১৯৭১সালে আকাশ যুদ্ধে একটিও মরুৎ কে ধ্বংস করতে পারেনি পাকিস্তান।
৫/ বিখ্যাত লঙ্গেওয়ালা যুদ্ধে (বর্ডার সিনেমা যে যুদ্ধের ওপর তৈরি কর হয়) হান্টার বিমানের সাথে মরূৎ ব্যবহার করা হয়। মরুৎ সাফল্যের সঙ্গে পাকিস্তানের একধিক ট্যঙ্ক ধ্বংস করে।
৬/ আকাশ যুদ্ধে তৎকালীন যুগের অত্যাধুনিক ত্রাস পাকিস্তানের এফ-৮৬ সাব্রেকে শট ডাউন করে মরুৎ। একটিও মরুতের গায়ে আঁচড় প্রর্যন্ত লাগেনি।
৭/ ৭১এর যুদ্ধে দুই সপ্তাহে ৩০০টি মিশন ফ্লাই করে মরুৎ।
৮/ তিনটি মরুৎ পাইলট বীর চক্র সম্মান পায়।
৯/ মোট ১৪৭টি তৈরি হয়েছিল।
১০/ মরুৎ সেই সময় এমন একটি বিমান ছিল যার হাইড্রলিক সিস্টেম ব্যর্থ হলে পাইলট ম্যনুয়ালি বিমানকে কন্ট্রোল করতে সক্ষম ছিল।