“খিদে এবং মৃত্যু” কড়া নাড়ছে দোরগোড়ায় “খিদে এবং মৃত্যু” কড়া নাড়ছে দোরগোড়ায়
নিউজ ডেস্কঃ খিদে এবং মৃত্যু। খিদে পেলে পেট কারোর কথা শোনে না। প্রত্যেক মুহুর্তে মৃত্যু যেন কড়া নাড়ছে দোরগোড়ায় । পৃথিবীর যেকোনো সভ্যতা যেকোনো মানুষের কথা বলতে ভেবে দেখুন। খিদের জ্বালায় হাহাকার শুরু হয়েছে চারিদিকে। মানুষ একবেলা খাবারের জন্য ছুটে মরছে। আর কেউ যেন অচেনা অজানা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়ে প্রত্যেক মুহুর্তে শাসিয়ে যাচ্ছে, দেখাচ্ছে মৃত্যু ভয়, আতঙ্কে শিউরে উঠছি আমরা। কোথায় যাব? কিভাবে বাঁচব? কি খাব? সবটাই যেন অনিশ্চিত।
যন্ত্রণা কষ্ট খিদেতে ছটফট করে মরছে অগুনতি নিরীহ দরিদ্র মানুষ। গাদাগাদি করে আছে কোথাও একটা যেখানে মাথা গোঁজা যায়।
এই নিয়েই নতুন ছবি হাংরি। বড্ড অগোছালো ঘ্যাঁসঘ্যেঁসে অন্ধকার গুমোট দম বন্ধ করা ছবির ফ্রেম। ছবির গল্পটা যেহেতু যন্ত্রণা কষ্টের কথা বলে, সেই কারনে। এখন বেশিরভাগ মানুষ ঝা চকচকে ছবি দেখে অভ্যস্ত, পুরোনো ছবি দেখতে হবে।
“যারা দেশ বিদেশের ছবি নিয়ে নাড়াচাড়া করেন, প্রতিনিয়ত এখনও তাবড় তাবড় সিনিয়র নির্দেশকদের ছবি দেখার অভ্যাস রাখেন, তারা সহজেই ধরতে পারবেন এমন সব ফ্রেম হওয়ার কারণ” এমনটাই মত ছবির পরিচালক তথা অভিনেতা মনোজ দাসের। পাশাপাশি তিনি জানান “যে যেমন টানাপড়েন এ আছে যন্ত্রণায় আছে সে তেমন ভাবেই এই ছবিটার সাথে নিজেকে ধরতে পারবে”।
তিনি জানান যে ” আমি যেহেতু এখন শিখতে শিখতে ছোট ছোট ছবি বানানোর চেষ্টা করেছি, তাই তাঁদেরকেই অনুসরণ করছি মাত্র। শুধুমাত্র মোবাইল ফোনটি দিয়ে ছবির সব দিক একা সামলেছি এবং অভিনয়ও করেছি। দর্শক বন্ধুরা ছবিটি দেখে বোঝার চেষ্টাটুকু করলেই আমার প্রচেষ্টা সার্থক। আগামীদিনে বড় ছবি বানানোর জন্য মনে জোর পাবো”।