ফুটন্ত জল ঠাণ্ডা করে যদি আইসট্রেতে জমতে দেন তো বরফ স্বচ্ছ আইসকিউব পাবেন। অজানা কিছু সাংসারিক টিপস
ছানা কাঁটা জল দিয়ে রুটির আটা বা ময়দা মাখুন।নরম হবে রুটি।এতে পুষ্টিও পাবেন।
পাউরুটির ধারের অংশ বা বাড়তি টুকরো ফেলবেন না।জলে ভিজিয়ে চটকে আটার সঙ্গে মিশিয়ে নিন।রুটি নরম হলে।
চিনি শক্ত শিশিতে আটকে গেলে এক টুকরো পাউরুটি চিনির ওপর রেখে দিন ঘণ্টাখানেক পর চিনি ফের ঝুরঝুরে হয়ে যাবে।
বর্ষায় চিনির কৌটোয় এক টুকরো টিসু কাগজ রেখে দিন।চিনি ঝরঝরে থাকবে।
নুনদানিতে কয়েকটা চাল রেখে দিন নুন ঝরঝরে থাকবে।
তরকারি রান্নার সময় হলুদ বেশি হয়ে গেলে শুকনো সুপারি দু-টুকরো দিয়ে ফোটাবেন হলুদের পরিমান হ্রাস পাবে।আবার কয়েকটি পাটকাঠির টুকরো ফেলে দিলে হলুদের গন্ধও থাকে না।
তরকারির রঙ সুন্দর করতে হলে দু চামচ আদার রস দিয়ে দিন।
তরকারির রঙ যদি কালচে হয় তাহলে এক ফোঁটা খাবার চুন দিয়ে ফুটিয়ে নিলেই রঙ ফিরে আসবে।খাদ্যগুনও নষ্ট হবে না।
যেকোনো তরকারির কষ ভাব কাটাতে দুধ দিন।
ভাত ফোটানোর সময় পাতিলেবুর তিনচার ফোঁটা রস ফেলে দেবেন।ভাত সাদা ঝরঝরে হবে। আবার দু-চার ফোঁটা ভাল ঘি ফেলে দিন।স্বাদে নতুনত্ব আসবে।
জল বিশুদ্ধ করতে জলের পাত্রে ফিটকিরি টুকরো রেখে দিন।
ফুটন্ত জল ঠাণ্ডা করে যদি আইসট্রেতে জমতে দেন তো বরফ স্বচ্ছ আইসকিউব পাবেন।
তাড়াতাড়ি মিছরি ভেজাবার প্রয়োজন মনে করলে কলা পাতা জড়িয়ে ভিজিয়ে দিন। দেখবেন তাড়াতাড়ি গলে গেছে।
মিছরি তাড়াতাড়ি গলানোর আর একটি পদ্ধতি ছোট বাটিতে জল নিয়ে তার ওপর চায়ের ছাঁকনি এমনভাবে রাখতে হবে যাতে বাটির জল ছাকনিতে স্পর্শ করে, এবার ছাকনির ওপর মিছরিগুলো রেখে দিলে খুব তাড়াতাড়ি গলে যাবে।
ধনে গুঁড়ো ভিতরে সামান্য নুন দিয়ে রাখলে পোকা ধরে না।ধনে ভালো থাকে।
আখরোটের খোসা ছাড়ানোর আগে ফুটন্ত গরম জলে ঢেলে নিন।মিনিট কয়েক রেখে খোসা ছাড়ান।অটুট আঁশ বেড়িয়ে আসবে।অথবা দিন দুয়েক ফ্রিজেও রাখতে পারেন।তারপর ভাঙলে আঁশ আটুট থাকবে।
স্যালাডে লেটুস পাতা ব্যবহার করলে তাতে নুন দেবেন না নেতিয়ে যাবে।বরং পাতিলেবুর রস মাখিয়ে রাখুন।পাতা তাজা থাকবে।
আগে তৈরি রুটি খাবার সময় গরম পেতে হলে শক্ত মুখবন্ধ কৌটোয় রুটিগুলো রেখে প্রেসারে বসিয়ে তলায় দু-কাপ জল দিয়ে আচে বসান।এক হুইসেল দিয়ে নামিয়ে নিন।রুটি গরম ও নরম পাবেন।